শারিরীক সমস্যা ঘটলে মানুষকে ব্যাথার মার্ধ্যমে মস্তিস্ক জানিয়ে দেয় কিন্তু অনেকে ব্যাথার উৎপত্তির কথা চিন্তা না করে ব্যাথা নাশক ঔষধ সেবন করে ব্যাথাকে দমন করেন কিন্ত তা পরবর্তীতে বিরুপ আকার ধারন করে । এমনি একজন রোগীর কথা বলছি যার ব্যাথর অনুভব করার পর বিভিন্ন সময় ব্যাথা নাশক ঔষধের মাধ্যমে দমন করেন পরবর্তীতে ব্যাথা চরম আকার ধারন করলে পরিবার তাদের হাসপাতালে নিয়ে যান এবং ক্যান্সার বড় দেরী হয়ে যায় সম্ভবত টিউমার ফেটে ক্যান্সারে রুপ নেয় এখন কেমো বা থেরাপী সময় ৬ থেকে ৮ মাস ডাক্তারদের ভাষ্য । যদিও জন্ম মৃত্যু সবই আল্লাহ নিয়ন্ত্রন করে ডাক্তারের কথা এখানে মুখ্য নয় তারপরও যেকোন বিষয় গুরুত্ত সহকারে দেখে উৎপতির সময় ধংস করার চেষ্ঠা করা ভাল না হয় বিরুপ প্রতিক্রিয়া দেখা যে পারে এবং ঔষধের ক্রিয়া তো আছেই । আমাদের জীবনের সর্বক্ষেত্রে বিষয়টি নিশ্চই লক্ষ রাখতে হবে এবং যে কোন সমস্যার শিকর খুজে বার করতে হবে। সেটা হতে পারে সামাজিক , আর্থনৈতিক বা রাজনৈতিক শুরুতে কারন খুজে তার প্রতিকারের ব্যবস্থা নিলে ভবিষ্যতে সাফল্য পাওয়া যায় ।

Comments

Popular posts from this blog